দর্শনা ০৩:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দর্শনায় লোকমোর্চা ও দর্শনা থানার মধ্যস্থতায় স্ত্রীকে উদ্ধার ।

  • আপডেট সময় : ০৬:২৫:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫ ৩৮২ বার পড়া হয়েছে

মাহমুদ হাসান রনি চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃ
দর্শনা লোকমোর্চা ও দর্শনা থানার মধ্যস্থতায় স্ত্রীকে উদ্ধার করলেন স্বামী।
বৃহস্পতিবার বেলা ১২ টায় দর্শনা থানাধীন বড়বলদিয়া গ্রামের মৃত মনজুরুল ইসলামের ছেলে দাবারুল ইসলামের অভিযোগের ভিত্তিতে দর্শনার ওয়েভ ফাউন্ডেশন পরিচালিত সামাজিক প্রতিষ্ঠান দর্শনা লোকমোর্চার সভাপতি অধ্যক্ষ আজিজুর রহমান,সাধারন সম্পাদক হাবিবুর রহমান বুলেট,জালাল উদ্দিন লিটন,মাহমুদ হাসান রনি,এফএ আলমগীর, জাহিদুল ইসলাম, আরিফ হোসেন,রানী খাতুন,আঃ আলীম স্বজল ও দর্শনা থানার এসআই ফাহিম হোসেনসহ একটি প্রতিনিধি দল মেয়ের বাবার বাড়ি একই এলাকার বড়বলদিয়া গ্রামে যায়।সেখানে মেয়ে রিমার পিতা আনোয়ার হোসেন জানায় মেয়ে যাবেনা।যেহেতু মেয়ে ও ছেলে উভয় এমএ পাম সাবালিকা এবং ১ লা মে হতে উভয় ছেলের কর্মস্থল মানিকগঞ্জে অবস্থান করছিল তাই তাদের উভয়ের মতামতের ভিত্তিতে বাবার বাড়ি হতে মেয়ে চলে আসে।এসময় মেয়ে পক্ষ সকলের উপস্থিতিতে মেয়ের পরণের গহণা খুলে নিয়ে বাড়ি হতে বের করে দেয়।উল্লেখ ঈদে মেয়ে তার স্বামীর বাড়িতে আসলে মেয়ে পক্ষ আনুষ্ঠানিক ভাবে পাঠাবে বলে বাড়িতে নিয়ে আসে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

দর্শনায় লোকমোর্চা ও দর্শনা থানার মধ্যস্থতায় স্ত্রীকে উদ্ধার ।

আপডেট সময় : ০৬:২৫:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫

মাহমুদ হাসান রনি চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃ
দর্শনা লোকমোর্চা ও দর্শনা থানার মধ্যস্থতায় স্ত্রীকে উদ্ধার করলেন স্বামী।
বৃহস্পতিবার বেলা ১২ টায় দর্শনা থানাধীন বড়বলদিয়া গ্রামের মৃত মনজুরুল ইসলামের ছেলে দাবারুল ইসলামের অভিযোগের ভিত্তিতে দর্শনার ওয়েভ ফাউন্ডেশন পরিচালিত সামাজিক প্রতিষ্ঠান দর্শনা লোকমোর্চার সভাপতি অধ্যক্ষ আজিজুর রহমান,সাধারন সম্পাদক হাবিবুর রহমান বুলেট,জালাল উদ্দিন লিটন,মাহমুদ হাসান রনি,এফএ আলমগীর, জাহিদুল ইসলাম, আরিফ হোসেন,রানী খাতুন,আঃ আলীম স্বজল ও দর্শনা থানার এসআই ফাহিম হোসেনসহ একটি প্রতিনিধি দল মেয়ের বাবার বাড়ি একই এলাকার বড়বলদিয়া গ্রামে যায়।সেখানে মেয়ে রিমার পিতা আনোয়ার হোসেন জানায় মেয়ে যাবেনা।যেহেতু মেয়ে ও ছেলে উভয় এমএ পাম সাবালিকা এবং ১ লা মে হতে উভয় ছেলের কর্মস্থল মানিকগঞ্জে অবস্থান করছিল তাই তাদের উভয়ের মতামতের ভিত্তিতে বাবার বাড়ি হতে মেয়ে চলে আসে।এসময় মেয়ে পক্ষ সকলের উপস্থিতিতে মেয়ের পরণের গহণা খুলে নিয়ে বাড়ি হতে বের করে দেয়।উল্লেখ ঈদে মেয়ে তার স্বামীর বাড়িতে আসলে মেয়ে পক্ষ আনুষ্ঠানিক ভাবে পাঠাবে বলে বাড়িতে নিয়ে আসে।