দর্শনা ১০:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাগর-রুনি হ*ত্যা–অবশেষে সত্য বেরিয়ে আসছে!

  • আপডেট সময় : ০১:৫৯:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫ ৬৪১ বার পড়া হয়েছে

Oplus_131072

তহিরুল ইসলাম : সাংবাদিক দম্পতি সাগর রুনির চাঞ্চল্যকর হত্যার জট আস্তে আস্তে খোলা শুরু হয়েছে। কিলিং মিশনে অংশ নেয়া একজনের সাক্ষাৎকারে জানা যায় এই ঘটনা ঘটে শেখ হাসিনার সরাসরি নির্দেশে। আগে ধারণা করা হয়েছিলো রেন্টাল পাওয়ার নিয়ে রিপোর্ট তৈরি করাতে সামিট গ্রুপের প্রতিহিংসার শিকার হন সাগর রুনি। এখন মনে হচ্ছে এই অনুমান ভুল। ঘটনার সূত্রপাত একটি সিডি করা নিয়ে। ঘটনাচক্রে সাংবাদিক সাগর রুনি দম্পতির কাছে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের একটি চাঞ্চল্যকর ভিডিও হাতে আসে। সেখানে পিলখানায় কারা কারা কিলিং মিশনে অংশগ্রহণ করে তার ভিডিও ,পিলখানায় খুনে হাসিনার জড়িতের অডিওর সব ডিটেইল ছিলো সেখানে । সাগর রুনি এই ভিডিও পাওয়ার পর তারা গোপনে পুরান ঢাকার এক স্টুডিওকে দেয় এটার কয়েক কপি সিডি করার জন্য। কিন্তু স্টুডিওর মালিক এই ভিডিওর গুরুত্ব অনুধাবন করে ফোন দেয় তার পরিচিত ভোলা-৩ আসনের এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনকে। শাওন এটা জানায় শেখ হাসিনাকে। শেখ হাসিনা প্ল্যান করে সাগর রুনিকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার। এই কিলিং মিশনে অংশ নেয় বিদেশি কয়েকজন কিলার ও এমপি শাওনের বিশ্বস্ত কয়েকজন খুনি। তারা মেইন দরজা দিয়ে না ঢুকে বারান্দার গ্রীল কেটে ভিতরে ঢুকে নির্বিঘ্নে খুন করে সাগর রুনিকে। এটা কোন ডাকাতির ঘটনা ছিলো না। এই ঘটনায় বাসার কোন স্বর্নালংকার বা অন্য কিছু খোয়া যায়নি। শুধু সাগর রুনির দুটি ল্যাপটপ হাওয়া হয়ে যায়। এজন্যই খুন হওয়ার পর আসল খুনি খুনি হাসিনা বলেছিলো-” কারো বেডরুমের নিরাপত্তা দেয়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ নয়”। সিডির ঘটনা ধামাচাপা দিতে সাগর -রুনি ও চট্রগ্রামে আরেকজনসহ মোট ৩ জনকে খুন করে হাসিনা। যে সংবিধান ছুয়ে রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের নিরাপত্তার দায়িত্ব নেয় রক্ষক হাসিনা সেখানে নিজেই সে পরিনত হয় দানব এক ভক্ষকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সাগর-রুনি হ*ত্যা–অবশেষে সত্য বেরিয়ে আসছে!

আপডেট সময় : ০১:৫৯:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫

তহিরুল ইসলাম : সাংবাদিক দম্পতি সাগর রুনির চাঞ্চল্যকর হত্যার জট আস্তে আস্তে খোলা শুরু হয়েছে। কিলিং মিশনে অংশ নেয়া একজনের সাক্ষাৎকারে জানা যায় এই ঘটনা ঘটে শেখ হাসিনার সরাসরি নির্দেশে। আগে ধারণা করা হয়েছিলো রেন্টাল পাওয়ার নিয়ে রিপোর্ট তৈরি করাতে সামিট গ্রুপের প্রতিহিংসার শিকার হন সাগর রুনি। এখন মনে হচ্ছে এই অনুমান ভুল। ঘটনার সূত্রপাত একটি সিডি করা নিয়ে। ঘটনাচক্রে সাংবাদিক সাগর রুনি দম্পতির কাছে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের একটি চাঞ্চল্যকর ভিডিও হাতে আসে। সেখানে পিলখানায় কারা কারা কিলিং মিশনে অংশগ্রহণ করে তার ভিডিও ,পিলখানায় খুনে হাসিনার জড়িতের অডিওর সব ডিটেইল ছিলো সেখানে । সাগর রুনি এই ভিডিও পাওয়ার পর তারা গোপনে পুরান ঢাকার এক স্টুডিওকে দেয় এটার কয়েক কপি সিডি করার জন্য। কিন্তু স্টুডিওর মালিক এই ভিডিওর গুরুত্ব অনুধাবন করে ফোন দেয় তার পরিচিত ভোলা-৩ আসনের এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনকে। শাওন এটা জানায় শেখ হাসিনাকে। শেখ হাসিনা প্ল্যান করে সাগর রুনিকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার। এই কিলিং মিশনে অংশ নেয় বিদেশি কয়েকজন কিলার ও এমপি শাওনের বিশ্বস্ত কয়েকজন খুনি। তারা মেইন দরজা দিয়ে না ঢুকে বারান্দার গ্রীল কেটে ভিতরে ঢুকে নির্বিঘ্নে খুন করে সাগর রুনিকে। এটা কোন ডাকাতির ঘটনা ছিলো না। এই ঘটনায় বাসার কোন স্বর্নালংকার বা অন্য কিছু খোয়া যায়নি। শুধু সাগর রুনির দুটি ল্যাপটপ হাওয়া হয়ে যায়। এজন্যই খুন হওয়ার পর আসল খুনি খুনি হাসিনা বলেছিলো-” কারো বেডরুমের নিরাপত্তা দেয়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ নয়”। সিডির ঘটনা ধামাচাপা দিতে সাগর -রুনি ও চট্রগ্রামে আরেকজনসহ মোট ৩ জনকে খুন করে হাসিনা। যে সংবিধান ছুয়ে রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের নিরাপত্তার দায়িত্ব নেয় রক্ষক হাসিনা সেখানে নিজেই সে পরিনত হয় দানব এক ভক্ষকে।